চট্রগাম
চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-কে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে তাঁর এ নিয়োগের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়া হয়।
অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম-এর আইন বিভাগের ১০ম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি মেধা, নিষ্ঠা ও নেতৃত্বের গুণে আইন অঙ্গনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সঙ্গে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার মন্দাকিনী গ্রামে জন্মগ্রহণকারী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি একজন দায়িত্বশীল, নীতিবান এবং জনপ্রিয় আইনজীবী। তাঁর পিতার নাম মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এবং মাতার নাম ইয়াসমিন আক্তার।
ব্যক্তিগত জীবনে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী অ্যাডভোকেট মারুফা সুলতানা নিজেও একজন সফল আইনজীবী হিসেবে চট্টগ্রামে প্র্যাকটিস করছেন। তাঁদের সংসারে রয়েছে দুই পুত্রসন্তান।
অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-এর দুই ছোট বোনের মধ্যে একজন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে কর্মরত, অন্যজন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (ইউএসটিসি)-এর বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-এর এই নিয়োগকে চট্টগ্রামের আইনাঙ্গনে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-এর পেশাদারিত্ব, সততা ও অভিজ্ঞতা সংস্থাটির কার্যক্রমে দৃঢ়তা আনবে বলে আইনজীবী মহল আশা প্রকাশ করেছে।
চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-কে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে তাঁর এ নিয়োগের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়া হয়।
অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম-এর আইন বিভাগের ১০ম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি মেধা, নিষ্ঠা ও নেতৃত্বের গুণে আইন অঙ্গনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সঙ্গে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার মন্দাকিনী গ্রামে জন্মগ্রহণকারী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি একজন দায়িত্বশীল, নীতিবান এবং জনপ্রিয় আইনজীবী। তাঁর পিতার নাম মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এবং মাতার নাম ইয়াসমিন আক্তার।
ব্যক্তিগত জীবনে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী অ্যাডভোকেট মারুফা সুলতানা নিজেও একজন সফল আইনজীবী হিসেবে চট্টগ্রামে প্র্যাকটিস করছেন। তাঁদের সংসারে রয়েছে দুই পুত্রসন্তান।
অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-এর দুই ছোট বোনের মধ্যে একজন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে কর্মরত, অন্যজন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (ইউএসটিসি)-এর বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-এর এই নিয়োগকে চট্টগ্রামের আইনাঙ্গনে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি-এর পেশাদারিত্ব, সততা ও অভিজ্ঞতা সংস্থাটির কার্যক্রমে দৃঢ়তা আনবে বলে আইনজীবী মহল আশা প্রকাশ করেছে।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
১০ ঘণ্টা আগেদেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
১০ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
১৩ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
১৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি