আফতাবনগরে বসছে না গরুর হাট

হাইকোর্টের রায়ে খুশি এলাকাবাসী

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
Thumbnail image

রাজধানীর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় কোরবানির পশুর হাট বসানোর ইজারা বিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে চলতি বছরও আফতাবনগরে গরুর হাট বসানো যাবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবী।

রোববার বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটে পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ।

এর আগে গত ২৫ এপ্রিল রাজধানীর আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় কোরবানির পশুর হাট বসানোর ইজারা বিজ্ঞপ্তি চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউনূস আলী আকন্দ বলেন, গত ২১ এপ্রিলের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় পশুর হাট বসানের জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। অথচ হাইকোর্টে এ বিষয়ে রুল বিচারাধীন।

রাজধানীতে কোরবানির পশু বেচা-কেনার জন্য যে কয়েকটি হাট বসে তার মধ্যে অন্যতম আফতাবনগর হাট। প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই হাটে গরু নিয়ে আসেন বিক্রেতা ও খামারিরা। ক্রেতাদেরও ব্যাপক সমাগম ঘটে এখানে। তবে এই হাট নিয়ে আফতাবনগরের বাসিন্দাদের নানা অভিযোগ আছে। তারা এখানে হাট বসতে দিতে রাজি নন। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। সেখানে এলাকার বাসিন্দাদের পক্ষে সিদ্ধান্ত এসেছে।

পশুর হাট বসানোর ইজারার বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করায় এবার আফতাবনগরে বসছে না কোরবানির হাট। এমন নির্দেশনার পর খুশি আফতাবনগরের বাসিন্দারা। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

আইন-বিচার নিয়ে আরও পড়ুন

সৌদি আরব বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ ৫০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম সাধারণ কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত কোনো আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো

৬ ঘণ্টা আগে

ড. আল মালিক বৈঠকে প্রফেসর ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ— আইসেস্কোর শিক্ষা, যুব উন্নয়ন ও পরিবেশ বিষয়ক কৌশলগত পরিকল্পনায় যুক্ত করার অনুমতি চান

৭ ঘণ্টা আগে

জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট শাহবাগ থানার চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ক্ষুদ্র জুট ব্যবসায়ী মো. মনির। দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি

৯ ঘণ্টা আগে

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের দায়িত্ব পালন করা প্রায় ১০ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর ভোটের ব্যবস্থা করা হবে। ভোটার তালিকা হালনাগাদে ২১ লাখ মৃত ভোটার চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের অনেকেই আগে ভোট দিয়ে যেত

১০ ঘণ্টা আগে