অনলাইন ডেস্ক
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক পদে নিয়োগের জন্য আগ্রহীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে।
বুধবার (২৮ মে) এ বিষয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর ধারা ৭ অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক পদে নিয়োগের উদ্দেশ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট সব পর্যায়ে বিজ্ঞপ্তি বা নোটিশ দেয়া হলে অনেক আগ্রহী প্রার্থী নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত জমা দিয়েছেন। সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল ওই দরখাস্তগুলোর পাশাপাশি হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারক পদে নিয়োগের লক্ষ্যে কাউন্সিল সর্বসম্মতভাবে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে নির্ধারিত ফরমে প্রার্থীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর ধারা ৭ অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগে সুপারিশ প্রণয়নের উদ্দেশে প্রার্থীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। উপযুক্ত প্রার্থীদের তথ্য সংগ্রহের সুবিধার্থে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রয়োজনীয় তথ্যাদির সংযুক্তি ও পাসপোর্ট সাইজের একটি ছবি জমা দিতে হবে।
আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদনপত্র আগামী ২২ জুনের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ে ডাকযোগে বা সরাসরি জমা দিতে হবে। তবে যারা আগে নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত জমা দিয়েছেন তাদের আবারও দরখাস্ত দেওয়ার প্রয়োজন নেই বলেও গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের জন্য একটি স্থায়ী কাউন্সিল গঠনের বিধান রেখে ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’ গত ২১ জানুয়ারি গেজেট আকারে প্রকাশ করে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারি করা ওই গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে এই নতুন ব্যবস্থাকে বিচার ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
গেজেটে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগের নিমিত্তে বা পরামর্শ প্রদান প্রক্রিয়ায় প্রধান বিচারপতিকে সহায়তা করার উদ্দেশে, এই অধ্যাদেশের অধীনে উপযুক্ত ব্যক্তি বাছাই করে সুপারিশ প্রদানের জন্য একটি স্থায়ী কাউন্সিল থাকবে, যা ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ নামে অভিহিত হবে। এই কাউন্সিল বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং যোগ্যতার মানদণ্ড নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আইন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক পদে নিয়োগের জন্য আগ্রহীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে।
বুধবার (২৮ মে) এ বিষয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর ধারা ৭ অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক পদে নিয়োগের উদ্দেশ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট সব পর্যায়ে বিজ্ঞপ্তি বা নোটিশ দেয়া হলে অনেক আগ্রহী প্রার্থী নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত জমা দিয়েছেন। সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল ওই দরখাস্তগুলোর পাশাপাশি হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারক পদে নিয়োগের লক্ষ্যে কাউন্সিল সর্বসম্মতভাবে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে নির্ধারিত ফরমে প্রার্থীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর ধারা ৭ অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগে সুপারিশ প্রণয়নের উদ্দেশে প্রার্থীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। উপযুক্ত প্রার্থীদের তথ্য সংগ্রহের সুবিধার্থে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রয়োজনীয় তথ্যাদির সংযুক্তি ও পাসপোর্ট সাইজের একটি ছবি জমা দিতে হবে।
আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদনপত্র আগামী ২২ জুনের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ে ডাকযোগে বা সরাসরি জমা দিতে হবে। তবে যারা আগে নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত জমা দিয়েছেন তাদের আবারও দরখাস্ত দেওয়ার প্রয়োজন নেই বলেও গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের জন্য একটি স্থায়ী কাউন্সিল গঠনের বিধান রেখে ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’ গত ২১ জানুয়ারি গেজেট আকারে প্রকাশ করে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারি করা ওই গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে এই নতুন ব্যবস্থাকে বিচার ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
গেজেটে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগের নিমিত্তে বা পরামর্শ প্রদান প্রক্রিয়ায় প্রধান বিচারপতিকে সহায়তা করার উদ্দেশে, এই অধ্যাদেশের অধীনে উপযুক্ত ব্যক্তি বাছাই করে সুপারিশ প্রদানের জন্য একটি স্থায়ী কাউন্সিল থাকবে, যা ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ নামে অভিহিত হবে। এই কাউন্সিল বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং যোগ্যতার মানদণ্ড নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আইন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
মঙ্গলবার(৭ অক্টোবর) নারী প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। পরবর্তীতে রাজনৈতিক দল ও জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনা করবে কমিশন
১ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
১৯ ঘণ্টা আগেদেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
২০ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
১ দিন আগেমঙ্গলবার(৭ অক্টোবর) নারী প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। পরবর্তীতে রাজনৈতিক দল ও জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনা করবে কমিশন
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়