সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রহসনের নির্বাচন ও রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় আদালতে দায় স্বীকার করেছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমানের আদালতে তিনি স্বীকারোক্তি দেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
জবানবন্দিতে তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কৌশল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের সময় অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে অনিয়ম-কারচুপির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক তিন সিইসিকে আসামি করে গত ২২ জুন মামলা করে বিএনপি। মামলায় মোট ২৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার পর একই দিন সাবেক সিইসি কে এম নুরুল হুদাকে রাজধানীর উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকার অবৈধভাবে শপথ নেওয়ার পর অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসে। পরে শেখ হাসিনা ও তাঁর মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের ক্যাডাররা বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মীদের অপহরণ, গুম-খুন ও মামলা-হামলা দিয়ে নির্যাতন শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কে এম নূরুল হুদাকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। এরপর নুরুল হুদার অধীনেই দিনের ভোট রাতে করে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আনা হয়েছিল।
এর আগে প্রহসনের নির্বাচন ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় সাবেক সিইসি নূরুল হুদা দুই দফায় ৮ দিনের রিমান্ডে ছিলেন।
প্রহসনের নির্বাচন ও রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় আদালতে দায় স্বীকার করেছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমানের আদালতে তিনি স্বীকারোক্তি দেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
জবানবন্দিতে তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কৌশল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের সময় অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে অনিয়ম-কারচুপির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক তিন সিইসিকে আসামি করে গত ২২ জুন মামলা করে বিএনপি। মামলায় মোট ২৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার পর একই দিন সাবেক সিইসি কে এম নুরুল হুদাকে রাজধানীর উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকার অবৈধভাবে শপথ নেওয়ার পর অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসে। পরে শেখ হাসিনা ও তাঁর মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের ক্যাডাররা বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মীদের অপহরণ, গুম-খুন ও মামলা-হামলা দিয়ে নির্যাতন শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কে এম নূরুল হুদাকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। এরপর নুরুল হুদার অধীনেই দিনের ভোট রাতে করে একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আনা হয়েছিল।
এর আগে প্রহসনের নির্বাচন ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় সাবেক সিইসি নূরুল হুদা দুই দফায় ৮ দিনের রিমান্ডে ছিলেন।
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
১৬ ঘণ্টা আগেদেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
১৬ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
১৮ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
১৯ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি