নিখাদ বিশ্ব
কিম জং উনের আদেশে ইউক্রেনে যুদ্ধরত রাশিয়ায় সেনা পাঠানো হয়েছে। সোমবার (২৮ এপ্রিল) সরকারি বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানায়, ওই সেনারা ইউক্রেনের দখলে থাকা রাশিয়ার ভূখণ্ড কুরস্ক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করেছে। তাদেরকে বীর বলেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
কেসিএনএ আরও জানিয়েছে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের মুক্তির বিজয়ী সমাপ্তি উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে ‘দৃঢ় যুদ্ধবন্ধুত্বের সর্বোচ্চ কৌশলগত স্তর’ প্রদর্শন করেছে বলে উত্তর কোরিয়ার শাসক দল মন্তব্য করেছে।
রাশিয়া গত সপ্তাহে বলেছিল, ইউক্রেনীয় বাহিনীকে তারা তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন শেষ রুশ গ্রাম থেকে উৎখাত করেছে। যদিও কিয়েভ এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, তাদের সেনারা এখনও ইউক্রেন-সীমান্তবর্তী রাশিয়ার বেলগোরদ অঞ্চলে সক্রিয় রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার শাসক ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশন জানিয়েছে, কিম জং উন গত বছর পুতিনের সাথে স্বাক্ষরিত সর্বাত্মক কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তির অধীনে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
কেসিএনএ জানিয়েছে, কিমের আদেশে উত্তর কোরিয়ার সামরিক ইউনিটগুলো এমনভাবে লড়াই করেছে, যেন তারা নিজেদের দেশের জন্য যুদ্ধ করছে।
কেসিএনএ কিমের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, ‘ন্যায়ের জন্য যারা লড়েছে তারা সবাই নায়ক এবং মাতৃভূমির সম্মানের প্রতিনিধি।’
এদিকে ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, উত্তর কোরিয়া আনুমানিক ১৪ হাজার সেনা পাঠিয়েছে। সাঁজোয়া যান ও ড্রোন যুদ্ধের অভিজ্ঞতা না থাকায় তারা বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হলেও দ্রুত অভিযোজিত হয়েছে।
ইউক্রেনের বিশেষ অভিযানের বাহিনী জানিয়েছে, তারা কুরস্কে উত্তর কোরিয়ার ২৫ জন সেনার একটি ইউনিটকে হত্যা করেছে। তারা একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে, যেখানে নিহত এক সেনা ও তার সাথে থাকা জিনিসপত্রের মধ্যে কোরিয়ান ভাষায় লেখা একটি চিরকুট ছিল।
রাশিয়াও শনিবার প্রথমবারের মতো নিশ্চিত করেছে যে উত্তর কোরিয়ার সেনারা কুরস্কে রুশ বাহিনীর সাথে লড়াই করছে।
কিম জং উনের আদেশে ইউক্রেনে যুদ্ধরত রাশিয়ায় সেনা পাঠানো হয়েছে। সোমবার (২৮ এপ্রিল) সরকারি বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানায়, ওই সেনারা ইউক্রেনের দখলে থাকা রাশিয়ার ভূখণ্ড কুরস্ক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করেছে। তাদেরকে বীর বলেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
কেসিএনএ আরও জানিয়েছে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের মুক্তির বিজয়ী সমাপ্তি উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে ‘দৃঢ় যুদ্ধবন্ধুত্বের সর্বোচ্চ কৌশলগত স্তর’ প্রদর্শন করেছে বলে উত্তর কোরিয়ার শাসক দল মন্তব্য করেছে।
রাশিয়া গত সপ্তাহে বলেছিল, ইউক্রেনীয় বাহিনীকে তারা তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন শেষ রুশ গ্রাম থেকে উৎখাত করেছে। যদিও কিয়েভ এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, তাদের সেনারা এখনও ইউক্রেন-সীমান্তবর্তী রাশিয়ার বেলগোরদ অঞ্চলে সক্রিয় রয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার শাসক ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশন জানিয়েছে, কিম জং উন গত বছর পুতিনের সাথে স্বাক্ষরিত সর্বাত্মক কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তির অধীনে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
কেসিএনএ জানিয়েছে, কিমের আদেশে উত্তর কোরিয়ার সামরিক ইউনিটগুলো এমনভাবে লড়াই করেছে, যেন তারা নিজেদের দেশের জন্য যুদ্ধ করছে।
কেসিএনএ কিমের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, ‘ন্যায়ের জন্য যারা লড়েছে তারা সবাই নায়ক এবং মাতৃভূমির সম্মানের প্রতিনিধি।’
এদিকে ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, উত্তর কোরিয়া আনুমানিক ১৪ হাজার সেনা পাঠিয়েছে। সাঁজোয়া যান ও ড্রোন যুদ্ধের অভিজ্ঞতা না থাকায় তারা বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হলেও দ্রুত অভিযোজিত হয়েছে।
ইউক্রেনের বিশেষ অভিযানের বাহিনী জানিয়েছে, তারা কুরস্কে উত্তর কোরিয়ার ২৫ জন সেনার একটি ইউনিটকে হত্যা করেছে। তারা একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে, যেখানে নিহত এক সেনা ও তার সাথে থাকা জিনিসপত্রের মধ্যে কোরিয়ান ভাষায় লেখা একটি চিরকুট ছিল।
রাশিয়াও শনিবার প্রথমবারের মতো নিশ্চিত করেছে যে উত্তর কোরিয়ার সেনারা কুরস্কে রুশ বাহিনীর সাথে লড়াই করছে।
ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
১৭ ঘণ্টা আগেকাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
১৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
২ দিন আগেরাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
রাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।