নিখাদ বিশ্ব
২২ এপ্রিলে পেহেলগাম হামলার পর থেকেই ভারতের সঙ্গে চরম উত্তেজনাকর সম্পর্ক তৈরি হয়েছে পাকিস্তানের। আর এর মধ্যেই সম্পর্কের মধ্যে সফলভাবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে পাকিস্তান। ৪৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যভেদী ‘আবদালি’ নামের সারফেস টু সারফেস ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষামূলকভাবে নিক্ষেপ করা হয়।
আইএসপিআরের বরাতে দেশটির ইংরেজি দৈনিক ডন এই খবর দিয়েছে।
‘ইন্ডাস মহড়া’র অংশ হিসেবে ক্ষেপণাস্ত্রের কারিগরি সক্ষমতা যাচাই ও কৌশলগত বাহিনীর প্রস্তুতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই পরীক্ষা চালানো হয়। এই পরীক্ষার সময় আর্মি স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ড ও স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানস ডিভিশনের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
এই সাফল্যের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে দেশের পারমাণবিক প্রতিরোধক্ষমতার ওপর আস্থা পুনর্ব্যক্ত করেছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা।
এদিকে এই পরীক্ষার কয়েক ঘণ্টা আগেই ভারতের কর্মকর্তারা পাকিস্তানের ঘোষিত ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন উসকানি’ ও ‘বিপজ্জনক উত্তেজনামূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন বলে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে।
সম্প্রতি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাঁদের বেশির ভাগ ছিলেন পর্যটক। এ ঘটনায় ভারত দায়ী করেছে ‘সীমান্তে সক্রিয়’ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে। তবে পাকিস্তান এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে স্বাধীন তদন্তের দাবি জানিয়েছে।
এই হামলার জবাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেনাবাহিনীকে অভিযান চালানোর পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। অন্যদিকে সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সংঘর্ষ বেড়ে যাওয়ায় পাকিস্তানও সেসব অঞ্চলে তাদের অবস্থান জোরদার করেছে।
এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাকে পাকিস্তান ‘নিয়মিত ও প্রতিরক্ষামূলক প্রকল্পের অংশ’ হিসেবে দাবি করলেও ভারত সরকার এটাকে ‘দ্বিপক্ষীয় উত্তেজনা বাড়ানোর চেষ্টা’ হিসেবে দেখছে। তবে উত্তেজনা প্রশমনে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন উভয় পক্ষকেই সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে এবং বিরোধ মেটাতে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে।
আবদালি ক্ষেপণাস্ত্র ১৮০-২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যভেদী বলে আগে ধারণা করা হয়েছিল। এবার দেখা যাচ্ছে, এটাকে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করা হয়েছে। এটি পাকিস্তানের বৃহত্তর ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির অংশ। এর আগে ২০২৪ সালের আগস্টে শক্তিশালী শাহিন-টু ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করা হয়েছিল।
সাম্প্রতিক আঞ্চলিক অস্থিরতায় ‘বিশ্বাসযোগ্য ন্যূনতম প্রতিরোধ’ নীতিকে সামনে রেখে পাকিস্তানের কৌশলগত বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবিলায় প্রস্তুত এবং দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে বলে আইএসপিআর জানায়।
২২ এপ্রিলে পেহেলগাম হামলার পর থেকেই ভারতের সঙ্গে চরম উত্তেজনাকর সম্পর্ক তৈরি হয়েছে পাকিস্তানের। আর এর মধ্যেই সম্পর্কের মধ্যে সফলভাবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে পাকিস্তান। ৪৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যভেদী ‘আবদালি’ নামের সারফেস টু সারফেস ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষামূলকভাবে নিক্ষেপ করা হয়।
আইএসপিআরের বরাতে দেশটির ইংরেজি দৈনিক ডন এই খবর দিয়েছে।
‘ইন্ডাস মহড়া’র অংশ হিসেবে ক্ষেপণাস্ত্রের কারিগরি সক্ষমতা যাচাই ও কৌশলগত বাহিনীর প্রস্তুতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই পরীক্ষা চালানো হয়। এই পরীক্ষার সময় আর্মি স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ড ও স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানস ডিভিশনের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
এই সাফল্যের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে দেশের পারমাণবিক প্রতিরোধক্ষমতার ওপর আস্থা পুনর্ব্যক্ত করেছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা।
এদিকে এই পরীক্ষার কয়েক ঘণ্টা আগেই ভারতের কর্মকর্তারা পাকিস্তানের ঘোষিত ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন উসকানি’ ও ‘বিপজ্জনক উত্তেজনামূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন বলে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে।
সম্প্রতি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হন, যাঁদের বেশির ভাগ ছিলেন পর্যটক। এ ঘটনায় ভারত দায়ী করেছে ‘সীমান্তে সক্রিয়’ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে। তবে পাকিস্তান এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে স্বাধীন তদন্তের দাবি জানিয়েছে।
এই হামলার জবাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেনাবাহিনীকে অভিযান চালানোর পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। অন্যদিকে সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সংঘর্ষ বেড়ে যাওয়ায় পাকিস্তানও সেসব অঞ্চলে তাদের অবস্থান জোরদার করেছে।
এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাকে পাকিস্তান ‘নিয়মিত ও প্রতিরক্ষামূলক প্রকল্পের অংশ’ হিসেবে দাবি করলেও ভারত সরকার এটাকে ‘দ্বিপক্ষীয় উত্তেজনা বাড়ানোর চেষ্টা’ হিসেবে দেখছে। তবে উত্তেজনা প্রশমনে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন উভয় পক্ষকেই সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে এবং বিরোধ মেটাতে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে।
আবদালি ক্ষেপণাস্ত্র ১৮০-২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যভেদী বলে আগে ধারণা করা হয়েছিল। এবার দেখা যাচ্ছে, এটাকে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করা হয়েছে। এটি পাকিস্তানের বৃহত্তর ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির অংশ। এর আগে ২০২৪ সালের আগস্টে শক্তিশালী শাহিন-টু ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করা হয়েছিল।
সাম্প্রতিক আঞ্চলিক অস্থিরতায় ‘বিশ্বাসযোগ্য ন্যূনতম প্রতিরোধ’ নীতিকে সামনে রেখে পাকিস্তানের কৌশলগত বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবিলায় প্রস্তুত এবং দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে বলে আইএসপিআর জানায়।
৬-০ ব্যবধানে পরাজয়ের পরও, যদি তারা (ভারত) আবার চেষ্টা করে, তাহলে পাকিস্তানের স্কোর আরও ভালো হবে। তিনি দাবি করেন, সেই পরাজয়ের পর ভারতের জনমত এখন ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে চলে গেছে এবং নেতাদের কথায় সেটিই প্রতিফলিত হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনুতিন চানভিরাকুল তার নতুন মন্ত্রিসভায় বিশিষ্ট মুসলিম নারী রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী জুবাইদা থাইসেতকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োগ দিয়েছেন
১ দিন আগে২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট যখন নরেন্দ্র মোদি সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু ও কাশ্মিরের (লাদাখ তখন ওই রাজ্যের অংশ ছিল) বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করে এবং কাশ্মির ও লাদাখকে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে তখন সোনাম ওয়াংচুক সেই সিদ্ধান্তকেও সর্বতোভাবে সমর্থন করেছিলেন
৩ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নৌবহরে যোগদানের আগে ম্যান্ডেলার নাতি মান্ডলা ম্যান্ডেলা রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অধীনে ফিলিস্তিনিদের জীবন বর্ণবাদের অধীনে কৃষ্ণাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অভিজ্ঞতার চেয়েও খারাপ
৩ দিন আগে৬-০ ব্যবধানে পরাজয়ের পরও, যদি তারা (ভারত) আবার চেষ্টা করে, তাহলে পাকিস্তানের স্কোর আরও ভালো হবে। তিনি দাবি করেন, সেই পরাজয়ের পর ভারতের জনমত এখন ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে চলে গেছে এবং নেতাদের কথায় সেটিই প্রতিফলিত হয়েছে
প্রধানমন্ত্রী আনুতিন চানভিরাকুল তার নতুন মন্ত্রিসভায় বিশিষ্ট মুসলিম নারী রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী জুবাইদা থাইসেতকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োগ দিয়েছেন
২০১৯ সালের ৫ই আগস্ট যখন নরেন্দ্র মোদি সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু ও কাশ্মিরের (লাদাখ তখন ওই রাজ্যের অংশ ছিল) বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করে এবং কাশ্মির ও লাদাখকে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে তখন সোনাম ওয়াংচুক সেই সিদ্ধান্তকেও সর্বতোভাবে সমর্থন করেছিলেন
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নৌবহরে যোগদানের আগে ম্যান্ডেলার নাতি মান্ডলা ম্যান্ডেলা রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অধীনে ফিলিস্তিনিদের জীবন বর্ণবাদের অধীনে কৃষ্ণাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের অভিজ্ঞতার চেয়েও খারাপ